আয়ুর্বেদিক ঔষধ ব্যবহার করে সুস্থ থাকুন |
সম্পূর্ণ ভেষজ উপায় সকল রোগির সুচিকিৎসা দেওয়া হয়
যেকোনো পরামর্শ অথবা তথ্য জানতে কল করুন
01677717777
(+880)1800043333 চার্জ প্রযোজ্য
আমার সম্পর্কে
হ্যালো! আমি মো: জসিম উদ্দিন, একজন নিবেদিত ইউনানী ডাক্তার এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য একটি আবেগের সাথে অভিজ্ঞ বিক্রয়কর্মী। ইউনানী ঔষধের ক্ষেত্রে আমার যাত্রা শুরু হয়েছিল প্রাকৃতিক নিরাময়ের শক্তি এবং ঐতিহ্যগত অনুশীলনের গভীর-মূল বিশ্বাসের সাথে। বছরের পর বছর ধরে, আমি যুগোপযোগী ইউনানী নীতিগুলি ব্যবহার করে বিভিন্ন রোগ নির্ণয় এবং চিকিত্সার ক্ষেত্রে আমার দক্ষতাকে সম্মানিত করেছি, আধুনিক স্বাস্থ্যসেবা পদ্ধতির সাথে প্রাচীন জ্ঞানকে মিশ্রিত করেছি।
আমার চিকিৎসা অনুশীলনের পাশাপাশি, আমি বিক্রয়ের জগতে একটি অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এসেছি। আমার অভিজ্ঞতা আমাকে সহানুভূতি এবং দক্ষতার সাথে রোগিদের চাহিদা বোঝার এবং সমাধান করার গুরুত্ব শিখিয়েছে। আমি এমন পণ্য এবং পরিষেবাগুলি অফার করতে গর্বিত যা সত্যিকার অর্থে একটি পার্থক্য তৈরি করে, তা ব্যক্তিগতকৃত পরামর্শের মাধ্যমে হোক বা উচ্চ-মানের, কার্যকর প্রতিকার প্রদান করা হোক।
আমার দ্বৈত দক্ষতা আমাকে একটি সামগ্রিক মানসিকতার সাথে প্রতিটি ইন্টারঅ্যাকশনের সাথে যোগাযোগ করতে দেয়, আমি যে প্রতিটি সমাধান প্রস্তাব করি তা আমার রোগিদের মঙ্গলের সাথে সারিবদ্ধ হয় তা নিশ্চিত করে। আমি আমার চিকিৎসা অনুশীলন এবং আমার বিক্রয় প্রচেষ্টা উভয়ের মাধ্যমেই স্বাস্থ্য এবং সুখ বৃদ্ধি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

নতুন আপডেট পোস্ট _____
এখানে সকল নতুন ঔষধ এবং সকল ধরনের সমস্যা ও সমাধান নিয়ে পোস্ট করা হবে
জেনে নিন কোন ওষুধের কার্যকারিতা কি
OUR OFFICE ROOM
নিচে দেওয়া ঠিকানা অনুযায়ী আমাদের অফিসে চলে আসুন
অন্নদানগর, পীরগাছা, রংপুর

আমাদের সেবাসমূহ
আমাদের মূল উদ্দেশ্য হল শারীরিক ও মানসিক, জটিল এবং কঠিন রোগির চিকিৎসা ও সুচিকিৎসা প্রদান।
মানবসেবাই আমাদের ধর্ম
ভিডিও কলের মাধ্যমে চিকিৎসা পরামর্শ নিন
আপনি চাইলে ভিডিও কলের মাধ্যমে আমাদের সাথে যোগাযোগ করে আপনার সমস্যা আমাদেরকে জানাতে পারেন এবং সঠিক পরামর্শ নিতে পারেন| চাইলে আমাদের কাছে ওষুধ নিতে পারেন
Learn more
স্বাস্থ্য পরীক্ষা
একটি স্বাস্থ্য পরীক্ষা আপনার সামগ্রিক সুস্থতা নিরীক্ষণ করার জন্য একটি নিয়মিত মূল্যায়ন। এটি প্রাথমিক পরীক্ষা এবং স্ক্রীনিং জড়িত সম্ভাব্য সমস্যাগুলিকে প্রাথমিকভাবে চিহ্নিত করতে, একটি স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য সময়মত হস্তক্ষেপ এবং ব্যক্তিগতকৃত যত্ন নিশ্চিত করে।
Learn more
অন্যান্য রোগী
"সমস্ত রোগীদের সঠিক এবং সর্বোত্তম পরামর্শ দেওয়া হয়" প্রযোজনএ কল করুন: 01677717777
Learn more
এখানে আমাদের অল্প কিছু ওষুধের স্যাম্পল:
আমাদের আরো ওষুধ সম্পর্কে জানতে অবশ্যই আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে |
সেবনবিধি : রেজিঃ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য ।
আয়ুর্বেদ
ইতিহাস ও মিথ
আয়ুর্বেদ
আয়ুর্বেদ হল একটি বিকল্প চিকিৎসা ব্যবস্থা যা ভারতীয় উপমহাদেশে উদ্ভুত হয়।[১] আয়ুর্বেদের তত্ত্ব এবং অনুশীলন ছদ্মবিজ্ঞান হিসেবে স্বীকৃত।[২][৩][৪] আয়ু’ শব্দের অর্থ ‘জীবন’ এবং ‘বেদ’ শব্দের অর্থ ‘জ্ঞান’ বা ‘বিদ্যা’। ‘আয়ুর্বেদ’ শব্দের অর্থ জীবনজ্ঞান বা জীববিদ্যা।[৫] আয়ুর্বেদ চিকিত্সা মূলত ভেষজ বা উদ্ভিদের মাধ্যমে প্রচলিত চিকিত্সা পদ্ধতি। এই চিকিত্সা ৫০০০ বছরের পুরাতন। আদি যুগে গাছপালার মাধ্যমেই মানুষের রোগের চিকিৎসা করা হতো।[৬] এই চিকিত্সা বর্তমানে ‘হারবাল চিকিত্সা’ তথা ‘অলটারনেটিভ ট্রিটমেন্ট’ নামে পরিচিতি লাভ করেছে। ক্যান্সারের চিকিৎসা বা নিরাময়ে আয়ুর্বেদ কার্যকরী এমন কোন ভালো প্রমাণ নেই।[৭] কিছু আয়ুর্বেদিক প্রস্তুতিতে সীসা, পারদ এবং আর্সেনিক রয়েছে, যা মানুষের জন্য ক্ষতিকর বলে পরিচিত।[৮]
মূল ধারণা
আয়ুর্বেদ হলো ভারতবর্ষের প্রাচীন চিকিৎসাশাস্ত্রের এক অঙ্গ। প্রায় ৫০০০ বছর পূর্বে ভারতবর্ষেরই মাটিতে এই চিকিৎসা পদ্ধতির উত্পত্তি হয়। আয়ুর্বেদ শব্দটি হলো দুটি সংস্কৃত শব্দের সংযোগে সৃষ্টি-যথা ‘আয়ুষ’, অর্থাৎ ‘জীবন’ এবং ‘বেদ’ অর্থাৎ ‘বিজ্ঞান’। যথাক্রমে আয়ুর্বেদ শব্দটির অর্থ দাঁড়ায় ‘জীবনের বিজ্ঞান’। এটি এমনই এক চিকিৎসা পদ্ধতি যাতে রোগ নিরাময়ের চেয়ে স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার প্রতি বেশি জোর দেওয়া হয়। রোগ নিরাময় ব্যবস্থা করাই এর মূল লক্ষ্য।[৯][১০]
রোগ নির্ণয়
আয়ুর্বেদে রোগীর শারীরিক ও মানসিক সম্পূর্ণ অবস্থার বিচার করে তবেই রোগ নির্ণয় করা হয়। চিকিৎসক আরো কিছু বিষয়ে ধ্যান দেন, যেমন রোগীর দৈনন্দিন জীবনযাত্রা, খাদ্যাভ্যাস, হজমের ক্ষমতা, কোষ, পেশী ও ধাতু ইত্যাদি কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তিনি আরও অণুধাবন করেন আক্রান্ত শারীরিক টিসুগুলি, ধাতু, কোন জায়গায় রোগ স্থিত, রোগীর রোধক্ষমতা, প্রাণশক্তি, দৈনন্দিন রুটিন এবং রোগীর ব্যক্তিগত, সামাজিক, ও অর্থনৈতিক জীবনযাত্রা এবং পারিপার্শ্বিক অবস্থা। রোগ নির্ণয়ের জন্য নিম্নলিখিতগুলির কয়েকটি পরীক্ষাও দরকার হয়: 1.সাধারণভাবে শারীরিক পরীক্ষা 2.নাড়ীর স্পন্দন পরীক্ষা 3.মূত্র পরীক্ষা 4.মল পরীক্ষা 5.জিহ্বা এবং চোখ পরীক্ষা 6.চামড়া এবং কান পরীক্ষা, স্পর্শেন্দ্রিয় এবং শ্রবনেন্দ্রিয় এর ক্রিয়াকলাপ পরীক্ষা
পথ্য ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা
আয়ুর্বেদে চিকিৎসা হিসাবে খাদ্যাভ্যাসের নিয়ন্ত্রণ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এতে মানব দেহকে খাদ্যের ফলস্বরূপ ধরা হয়। মানুষের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ এবং মন মেজাজ সবই তার খাদ্যের মানের উপর নির্ভরশীল। মানব দেহে খাদ্য প্রথমে ‘চাইল’ বা ‘রস’ এ পরিবর্তিত হয় এবং তারপর যথাক্রমে বিভিন্ন প্রক্রিয়া দ্বারা রক্ত, পেশী, চর্বি, হাড়, হাড়ের মজ্জা, পুনর্জননের উপাদান এবং ওজাস এ রুপান্তরিত হয়। কাজেই খাদ্য হল দেহের সমস্ত রাসায়নিক প্রক্রিয়া এবং জীবনী শক্তির মূল। খাদ্যে পুষ্টির অভাব বা বেঠিক রুপান্তর অনেক রকম রোগের অবস্থার সৃষ্টি করে।
ইতিহাস
আধুনিক আয়ুর্বেদী উৎস্য অনুযায়ী, আয়ুর্বেদ এর উৎস্য শনাক্ত করা যায় প্রায় খ্রিস্টপূর্ব ৬,০০০ অব্দে।[১৭][১৮][১৯] তখন একটি মৌখিক রীতি হিসেবে এর উদ্ভব হয়েছিল। আয়ুর্বেদের কিছু ধারণা সিন্ধু সভ্যতার সময়েও ছিল।[২০][২১] আয়ুর্বেদের প্রথম নথিবদ্ধ আকার বিবর্তিত হয় বেদ থেকে।[১৯][২২] বৈদিক পরম্পরায় আয়ুর্বেদ হচ্ছে একটি উপবেদ (সহায়ক জ্ঞান)। অথর্ববেদে আয়ুর্বেদ এর উৎস্য পাওয়া যায়।[২৩] অথর্ববেদে আয়ুর্বেদ সংক্রান্ত ১১৪টি স্ত্রোত্র রয়েছে যেখানে রোগের যাদুবিদ্যাগত চিকিৎসার কথা বলা হয়েছে। আয়ুর্বেদের উদ্ভব নিয়ে বিভিন্ন কিংবদন্তী রয়েছে, যেমন ধন্বন্তরী (বা দিবোদাস) ব্রহ্মার দ্বারা আয়ুর্বেদ লাভ করেন।[২৪][২৫][২৬] এই কিংবদন্তিও প্রচলিত যে, অগ্নিবেশ মুনির হারিয়ে যাওয়া রচনার এর অবদানে আয়ুর্বেদের উৎপত্তি।[২৭]





